শনিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৩

রুমা ঢ্যাং অধিকারী

  


 অভিযান 



একটি মেঘবতী দিনের শেষে 

বর্ষার সম্পাদনা করতে পারে এমন মস্তিষ্কের ভেতর 

বন্ধকি থেকে যায় অনেকগুলো দিনদুপুরের কথা


তখন কাকের ছা-র মুখ দেখে

বিবেকের চার্জে যে বসিয়ে রাখে একবাটি ভাত


সেই আমি, কুঠারহীন কালপুরুষের লুব্ধক

আঁকড়ে থাকার শটগুলো গিলে নিয়ে 

নেমে পড়ে মাটি ও জলের অভিযানে


এখন উত্তরাস্যপথে 

বিলিয়ে দেব কি ঈশ্বরীয় অঙ্গুষ্ঠি?


তবে হাত পাতো হে 

খোসাবিহীন পুত্রগণ



অবনির্মাণ 



দূরত্বের চারপাশে দূরত্বটুকু দিয়েই পরিপাটি 

সেরে নেওয়া যাক ক্ষৌরকর্ম। আহারের আয়োজনে দ্বিধাও


কৃত্রিম আচমনের পূর্বে আকুলতা দিয়ে ধুয়ে ফেলেছি যাকিছু

আত্মা তাকেও ঘুমবাহিত করে হেঁটে গেছে ছায়াবীথির দিকে


তোমাকে দেখা এই ব্রাহ্মমূহুর্তে তবু

নিঃশেষের অভিজ্ঞান হয়। স্বর্ণ খুলে রাখি অবগাহনে


হ্যাঁ, তুমি আমার সেই শত্রু, তুমিই আবার মিত্রের ট্রামগাড়ি

জীবনের বিপরীতে বসে থাকা হাঁমুখের 

একটি অক্ষয় কুমির। মালসার জিয়লমাছ


গতির মূল টেনে

নিয়ে যাও নিটোল ছাওয়া মৃত্যুর লোভে


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

সম্পাদকের কলমে

মাস আসে মাস যায়। বছর গড়ায় বুলেট ট্রেনের গতিতে। নিরীহ মানুষ, হাভাতে মানুষ, দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ থাকে তার নির্দিষ্ট ঘূর্ণি আবর্তে। পৃথিবীর...