বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪

অমলেন্দু চন্দ

 না হন্যতে




অন্ধি সন্ধি ঘাঁটা অনেক  প্রস্তাব বিনা আলোড়নে ফিরে গেলে

সব ভাণ গুলো  হোলিগ্রেইল

নিয়তিতাড়িত

পরিমাণমত নুনের অভাবে 

ঘাম আর উষ্ণতা স্বাদহীন

যতই চেষ্টা করি  

  স্বেচ্ছাচারী শ্যানেল সৌরভ নির্মাণ


অতঃপর বাজি ধারাধরি এ ওর ছায়ায়

কত আর গুটোবে  মাদুর


কি আসে  যায় মকিংবার্ড এখন ভিন্নরকম

ক্ষয়হীন শোক মেলে ধরা সাজ 

তাড়িখোলার পথ মাড়ানো প্রথম গর্বিত অর্জন

বড় হওয়া নিয়ে বড় দূরে 

ঠোঁটে প্রেমের উল্কি ছাপানোর স্বাদ কেমন ছিল  

ওই বোজা চোখ ইত্যাদি

প্রথম একসাথে বৃষ্টি ভেজা মরম

জলেরও দহন থাকে

যেমন কবিতায় মিথচালিত মিথ্যে


আজকাল  মৃত সহচরদের সঙ্গে সময় কাটাই

জান তো মকিংবার্ড জীয়ন্তে মানুষ মার্জিন্যাল হয়ে গেছে

 যেহেতু মৃতরাও মানুষ তাই কথা হয়

কাঁথামুড়ি রাতেদের 

শেষ শীতের শহরে ম্যজম্যজে রোদ

বাজারের ব্যাগ হাতে নুয়ে পড়া কিছু মানুষ

কথা হয় প্রতিশোধের পর্বের

 পেয়ারাগাছের ডাল দিয়ে গুলতি বানানো

বিদ্রোহটা একটা ফরাসী আচরণ

অনেক বাতিল অগ্র্যাহ্য করার তাগিদ

লাল সিগন্যাল পথ পেরোনোর নিষেধ

পথ চলার দস্তুর আটকে গেলে ঘাড় ঘুরিয়ে পেছনে তাকানো

তারপর বাতি সবুজ দেখলেই অন্য তাগিদ


এখন এমনিই চলে রোদ ওঠে অনেক বেলায়

সন্ধে সকাল আজকাল আর কিছু হন্ট করে না

 গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার একবীজপত্রী টোটেমিক চিহ্নগুলো

বা আধুনিক চাণক্যগিরি

 

মেঘমল্লার তোমার ক্যানভাস হতে ইচ্ছে করে?


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

সম্পাদকের কলমে

মাস আসে মাস যায়। বছর গড়ায় বুলেট ট্রেনের গতিতে। নিরীহ মানুষ, হাভাতে মানুষ, দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ থাকে তার নির্দিষ্ট ঘূর্ণি আবর্তে। পৃথিবীর...